বিটিআরসির বেধে দেওয়া সময় অনুযায়ী, গত ১ অক্টোবর থেকে শুরু হয় এনইআইআর বাস্তবায়নের কাজ। কঠোরতা আরোপের প্রথম তিন দিনে তিন লাখ ৪৯ হাজার ৬৫২টি মোবাইল ফোন ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার সিস্টেমে যাচাই শেষ হয়েছে।
বিটিআরসি বলছে, ১ অক্টোবর এনইআইআর সিস্টেমে সচল হয়েছে ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৫টি ফোন। এরমধ্যে বৈধ ৭৮ হাজার ৮৭৬টি ও অবৈধ ৪৪ হাজার ১৯৯টি।
২ অক্টোবর সিস্টেমে সক্রিয় হয়েছে ১ লাখ ৩ হাজার ৯৮৯টি মোবাইল ফোন। এরমধ্যে বৈধ ৬৬ হাজার ৩২৬টি, অবৈধ ৩৭ হাজার ৬৬৩টি।
৩ অক্টোবর অ্যাকটিভেট হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ৫৮৮টি ফোন। এর মধ্যে বৈধ ৭৯ হাজার ৫৮৯টি, অবৈধ ৪২ হাজার ৯৯৯টি মোবাইল ফোন।
সব মিলিয়ে অবৈধ চিহ্নিত ১ লাখ ২৪ হাজার ৮৬১টি মোবাইল ফোন। তালিকায় থাকা মোবাইল ফোনে এরইমধ্যে মেসেজ পাঠানো হয়েছে। এগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ করা হবে।
বিটিআরসির স্পেকট্রাম ব্যবস্থাপনা বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহিদুল আলম জানিয়েছেন, অবৈধ মেসেজ যাওয়া ফোন যদি কোনো মোবাইল বিক্রেতা ফেরত না নেন, বদলে না দেন বা টাকা ফেরত না দেন তবে বিটিআরসির কল সেন্টারে (১০০ নম্বরে) ফোন দিয়ে জানাতে পারেন। বিটিআরসি এই বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেবে।