<< ক্রস কানেকশনে নিশো-সাবিলা

এক ধরণের রোমান্টিক বিষয় লুকিয়ে আছে ক্রস কানেকশন শব্দটির মধ্যে। নব্বই থেকে ল্যান্ডফোনের দিনগুলোতে এভাবেই প্রেম হলেও মুঠোফোন-ম্যাসেঞ্জারের দৌলতে এখন আর সেই ক্রস কানেকশনের গল্প শোনা যায় না। তবুও এই সময়ে এসে ক্রস কানেকশন ঘটে যায় আফরান নিশোর জীবনে। মুঠোফোনের অপরপ্রান্তে তিনি পেয়ে যান সাবিলা নূরকে।

জাকারিয়া সৌখিন এমনই এক গল্প নিয়ে নির্মাণ করলেন ‘ক্রস কানেকশন’। সিএমভি’র ব্যানারে এ নাটক নির্মাতার সঙ্গে যৌথভাবে রচনা করেছেন ইফফাত আরা ইয়াসমীন।

নাটকের গল্প সম্পর্কে তিনি জানান, প্রতি জন্মদিনেই তুর্যর মন প্রচণ্ড খারাপ থাকে। কারণ তাকে জন্ম দিতে গিয়েই তার মা মারা যায়। তাই জন্মদিন এলেই তার বাবা তাকে বিভিন্নভাবে হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করে। অথচ সেই চেষ্টায় কখনোই সফল হয়নি বাবা। কিন্তু এবার জন্মদিনে তুর্যকে একটা রেস্টুরেন্টে খাওয়াতে এনে বাবা অবাক, তুর্যর মন ভালো হয়ে যায়!

নির্মাতা বলেন, ‘তুর্যর মন ভালো হওয়ার কারণটা কিন্তু বাবা বা খাবারের মেন্যু নয়, একটি মেয়ে! মেয়েটিকে দেখে তুর্য প্রেমে পড়ে যায়। অনেক কষ্টে সে মেয়েটির নাম্বার ম্যানেজ করে। কিন্তু নাম্বারটি ভুল। শেষের ডিজিট মিসটেকের কারণে অন্য মেয়ের সাথে তার ফোনে প্রেম হয়ে যায়! এভাবেই মূলত গল্পের শুরু।

শেষটা অন্যরকম। যা প্রচারের পর দর্শকরা দেখতে পারবেন। এস কে সাহেদ আলী প্রযোজিত এই নাটকটি শিগগিরই উন্মুক্ত হবে সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে।